Flickr Image

মঙ্গলবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

বৃষ্টি ছোয়াঁ ভালোবাসা

Be the first to comment!

রিফান অনেক দিন পরে বাসায় আসছে।
মুখে খুব হাসি নিয়ে ফুটবল খেলা দেখতেছে তবে একটা ভয়ও আছে তার মাঝে। তবুও সব ভয় কাটিয়ে বৃষ্টির মাঝে ফুটবল খেলা দেখছে। খেলায় পিছলে পড়তে পড়তে অনেকর অবস্থা খারাপ হয়ে যাচ্ছে , আর তা দেখে খুব মজা পাচ্ছিল রিফান। হঠাৎ একটা মেয়ের হাসির শব্দে পিছনে ফিরে তাকালো রিফান। তাকানোর সাথে সাথে অনেকদিন পর পেত্নীকে দেখে রিফানের মনে ভয় বেড়ে গেলো।একটু দূরে সরে গিয়ে বসল রিফান। যাতে দেখতে না পারে পেত্নীটা।হঠাৎ তার হাসিটা দেখে কয়েক মাস আগের কথা মনে পড়ে গেল রিফানের। যার জন্য আজ তাকে পালাতে হলো।
কয়েকমাস আগে,,,,,
সেদিন অনেক বৃষ্টির মাঝে রাস্তা দিয়ে একা একা হাটতেছে রিফান। খুব বৃষ্টি হচ্ছে। তার ছাতাটা বৃষ্টির ফোঁটা আর বাতাসের বেগের কাছে হার মেনে যায় যায় অবস্থা। মনে মনে বৃষ্টিকে খুব গালি দিচ্ছিলো রিফান। হঠাৎ একটা মেয়ের ডাক শুনে পিছনের দিকে তাকালো রিফান।
--এই যে মিষ্টার এই যে একটু দাঁড়ান না,,,, আমি একদম ভিজে গেলাম। (চিৎকার দিয়ে)
--এই যে ম্যাডাম আমি কি দৌড়াচ্ছি নাকি??
--যে বড় বড় পায়ে পায়ে হেঁটে চলছেন,, মনে হচ্ছিল অলিম্পিক গেমস এ দৌড়াচ্ছেন।
--ও,,ঝগড়া করার জন্য আমাকে ডাকলেন???
--না,, মানে আপনার ছাতাটা দেন না। আমার বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর আসে।
--তাই,, বৃষ্টিতে তো ভিজেই গেছেন। এখন আর ছাতা নিয়ে লাভ কি?
--না মানে,, আমি পরীক্ষা দিয়ে আসলাম। আমার অনেক জরুরী কাগজ পত্র ফাইলে রাখছি,, এখন যদি ভিজে নষ্ট হয়ে যায় তাহলে আমি কিভাবে পরীক্ষা দিব।
--ওকে দিব,, তবে ফিরত দিবেন কিন্তু।
--ওকে,,, দিয়ে দিব।
--হুম দিবেন কিন্তু, ধরেন।
--থ্যাংকস,,, (সুন্দর একটা হাসি দিয়ে )
ছাতাটা নিয়েই আস্তে আস্তে চলে গেল মেয়েটা। আর রিফান হাবলার মত হা করে তাকিয়ে তাকিয়ে মেয়েটার চলে যাওয়া দেখতেছে। কি অপরূপ সুন্দরী মেয়েটা। কত সুন্দর করে কথা বলে মেয়েটা। হঠাৎ তার অনেক কষ্টে কেনা মোবাইলটার কথা মনে পড়ে গেল। তাতো মনে হয় ভিজে গেছে। তাড়াতাড়ি এক দৌড় দিয়ে বট গাছের নিচে গিয়ে দাড়ালো। পকেট থেকে মোবাইল বের করে দেখে মোবাইল এখনো ভিজে যায় নি। যাক মোবাইলটার কিছু হয় নি। এমন মেয়ের সাথে কথা বললে যে কোনো ছেলের কোনো কিছু মনে থাকবে না। এমনটা ভাবতে ভাবতে বাসায় যাচ্ছিলো রিফান। বাসায় গিয়ে তার মার অনেক কথা হজম করতে হলো রিফানকে। কারণ বাড়িতে একটা মাত্র ছাতা তাও আবার আরেক জন কে ধার দিয়েছে।
কয়েক দিন পর,,,,
রাস্তা দিয়ে একা একা হেঁটে হেঁটে কলেজ এ যাচ্ছিলো রিফান। হঠাৎ একটা মেয়ে পিছন থেকে ডাকছিলো।
--এই যে মিষ্টার দাঁড়ান। এত জোরে জোরে হাটেন কেন??
--কলেজ যাচ্ছি,,, আস্তে আস্তে গেলে লেট হয়ে যাবে।
--ও,, আপনার ছাতাটা নিবেন না??
--হুম,, দেন,,, নিয়ে আসছেন???
--ধরেন আপনার ভাঙা ছাতা। কোন লাভ হয় নি আপনার ছাতাটা নিয়ে। ভিজে একাকার হয়ে গিয়েছিলাম।
--ভাঙা ছাতা মানে???
--ভাঙা ছাতা মানে ভাঙা ছাতা,,, কেন বাংলা বুঝেন না???
--নতুন ছাতা কিনলাম আর আপনি ছাতাটা ভেঙে দিলেন। এমনিতেই সেদিন ছাতা দিয়েছিলাম বলে অনেক কথা শুনতে হয়েছে। আজ যে আমার কি হবে আল্লাহই জানে,,,
--এই যে মিষ্টার আপনার ছাতা ভাঙতে আমার বয়েই গেছে। আর আপনি আমাকে ভাঙা ছাতা দিয়েছিলেন সে জন্যই আমি ভিজে গিয়েছিলাম।
--হুম,, এখন ছাতাটা ভেঙে আমাকে কথা শুনাচ্ছেন???
--দেখেন আপনার সাথে আমার ঝগড়া করার কোন ইচ্ছে নেই।।।
--আমার আছে,,, আপনি আমার ছাতা দেন। আমার ছাতাটা যেমন ছিলো তেমনটাই চাই।
--দেখেন,, আপনি কিন্তু আমার সাথে ঝগড়া করতেছেন। আর আপনার ছাতাটা আমি ভাঙিনি।
--তাই,, তাহলে আমি ভেঙে আপনাকে দিয়েছিলাম। আর আপনি যদি আমাকে নতুন ছাতা না দেন তাহলে ঐ ভাঙা ছাতা আমি নিব না।
--ওকে না নিলেন,,, আমি তাহলে যায়,, আপনি কলেজ এ দেরি করে যান।
--সত্যি তো,,, আর আপনার ভালো হবে না বলে দিলাম,,
--হয়েছে,, শকুনের কথায় গরু মরে না।
এই বলেই একটা ভেংচি কেটে মেয়েটা হাসতে হাসতে চলে গেল। আর রিফান হাবলার মত হা করে তাকিয়ে তাকিয়ে মেয়েটার চলে যাওয়া দেখে পিছন থেকে চুরনি বলে গালাগালি দিতে লাগল আর মেয়েটি রিফানের কথায় কোনো কান না দিয়ে হাটতে হাটতে চলে গেল।
কয়েকদিন পর রিফান কলেজ থেকে আসছিলো হঠাৎ সবার দৌড়া দৌড়ি দেখছিল। মনে হয় সামনে কোনো দুর্ঘটনা ঘটেছে। রিফান ও দৌড় দিয়ে দুর্ঘটনার স্থানে গিয়ে দেখলো ঐ মেয়েটাও দুর্ঘটনায় খুব ব্যথা পেয়ে কান্না করতেছে। আর রিফান মেয়েটাকে দেখে হাসতে হাসতে বলল
---কি ম্যাডাম গরু মরেছে???
---প্লিস হাসবেন না,, আমি খুব ব্যথা পেয়েছি আমাকে একটু হসপিটালে নিয়ে যান।
এই বলেই মেয়েটা অজ্ঞান হয়ে গেলো।
তারপর রিফান সবার সহায়তায় মেয়েটিকে নিয়ে হসপিটালে যায়।
তারপর মেয়েটার ফোন থেকে তার বাবা কে ফোন দিয়ে হসপিটালে আসতে বলে।
মেয়েটির বাবা হসপিটালে আসার পর রিফান চলে আসে। আর এদিকে মেয়েটির জ্ঞান তখনও ফিরে নি। কারন মেয়েটি মাথায় খুব আঘাত পেয়েছিল।
জ্ঞান ফিরার পর জানতে পারলো তাকে একটা ছেলে হসপিটালে নিয়ে আসছে। মেয়েটা এই কথা শুনার পর রিফান এর প্রত

Related Post:

  • বৃষ্টি ছোয়াঁ ভালোবাসা রিফান অনেক দিন পরে বাসায় আসছে। মুখে খুব হাসি নিয়ে ফুটবল খেলা দেখতেছে তবে একটা ভয়ও আছে তার মাঝে। তবুও সব ভয় কাটিয়ে বৃষ্টির মাঝে ফুটবল খেলা দেখছে। খেলায় পিছলে পড়তে পড়তে অনেকর অবস্থা খারাপ হয়ে যাচ্ছে , আর তা দেখে খুব মজা পাচ্ছিল রিফান। হঠাৎ একটা মেয়ের হাসির শব্দে পিছনে ফিরে তাকালো রিফান। তাকানোর সাথে সাথে অনেকদিন পর পেত্নীকে দেখে রিফানের মনে ভয় বেড়ে গেলো।এক… Read More
  • ঈদ উপলক্ষে::: আমরা আমাদের গ্রুপ থেকে ঈদ উপলক্ষে একটা অনুষ্ঠান করছি,বাজেট ১৫০০০ হাজার টাকা।আমাদের গ্রুপের সকল এডমিন এতে সম্মতি দিয়েছে।আমরা চাই আপনারা সবাই অনুষ্ঠান টিতে থাকবেন। ধন্যবাদ। … Read More
  • ঈদের ছুটি ঈদের ছুটিতে হই হুল্লোর করে বাড়ি আসবো বলে প্ল্যান করে রেখেছি সবাই। কলেজ বন্ধ দিলেই দৌড়! আগের রাতেই ব্যাগপত্র গুছিয়ে শুনশান। কলেজ থেকে এসে আমার বন্ধু তাহিরকে বললাম, কিরে বাসায় যাবিনা? না দোস্ত! ওই বেটা ঈদ কি এখানেই করবি নাকি? তাহির চুপ করে আছে, সবার বাসায় আসার প্রস্তুতি দেখে আমার বন্ধু তাহিরের মনটা ভিশন খারাপ। আমি আবার শার্লক হোমস! একটু আগ বাড়িয়ে বললাম, দোস্ত ক… Read More
  • 0Blogger Comment
  • Facebook Comment

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0

রিফান অনেক দিন পরে বাসায় আসছে।
মুখে খুব হাসি নিয়ে ফুটবল খেলা দেখতেছে তবে একটা ভয়ও আছে তার মাঝে। তবুও সব ভয় কাটিয়ে বৃষ্টির মাঝে ফুটবল খেলা দেখছে। খেলায় পিছলে পড়তে পড়তে অনেকর অবস্থা খারাপ হয়ে যাচ্ছে , আর তা দেখে খুব মজা পাচ্ছিল রিফান। হঠাৎ একটা মেয়ের হাসির শব্দে পিছনে ফিরে তাকালো রিফান। তাকানোর সাথে সাথে অনেকদিন পর পেত্নীকে দেখে রিফানের মনে ভয় বেড়ে গেলো।একটু দূরে সরে গিয়ে বসল রিফান। যাতে দেখতে না পারে পেত্নীটা।হঠাৎ তার হাসিটা দেখে কয়েক মাস আগের কথা মনে পড়ে গেল রিফানের। যার জন্য আজ তাকে পালাতে হলো।
কয়েকমাস আগে,,,,,
সেদিন অনেক বৃষ্টির মাঝে রাস্তা দিয়ে একা একা হাটতেছে রিফান। খুব বৃষ্টি হচ্ছে। তার ছাতাটা বৃষ্টির ফোঁটা আর বাতাসের বেগের কাছে হার মেনে যায় যায় অবস্থা। মনে মনে বৃষ্টিকে খুব গালি দিচ্ছিলো রিফান। হঠাৎ একটা মেয়ের ডাক শুনে পিছনের দিকে তাকালো রিফান।
--এই যে মিষ্টার এই যে একটু দাঁড়ান না,,,, আমি একদম ভিজে গেলাম। (চিৎকার দিয়ে)
--এই যে ম্যাডাম আমি কি দৌড়াচ্ছি নাকি??
--যে বড় বড় পায়ে পায়ে হেঁটে চলছেন,, মনে হচ্ছিল অলিম্পিক গেমস এ দৌড়াচ্ছেন।
--ও,,ঝগড়া করার জন্য আমাকে ডাকলেন???
--না,, মানে আপনার ছাতাটা দেন না। আমার বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর আসে।
--তাই,, বৃষ্টিতে তো ভিজেই গেছেন। এখন আর ছাতা নিয়ে লাভ কি?
--না মানে,, আমি পরীক্ষা দিয়ে আসলাম। আমার অনেক জরুরী কাগজ পত্র ফাইলে রাখছি,, এখন যদি ভিজে নষ্ট হয়ে যায় তাহলে আমি কিভাবে পরীক্ষা দিব।
--ওকে দিব,, তবে ফিরত দিবেন কিন্তু।
--ওকে,,, দিয়ে দিব।
--হুম দিবেন কিন্তু, ধরেন।
--থ্যাংকস,,, (সুন্দর একটা হাসি দিয়ে )
ছাতাটা নিয়েই আস্তে আস্তে চলে গেল মেয়েটা। আর রিফান হাবলার মত হা করে তাকিয়ে তাকিয়ে মেয়েটার চলে যাওয়া দেখতেছে। কি অপরূপ সুন্দরী মেয়েটা। কত সুন্দর করে কথা বলে মেয়েটা। হঠাৎ তার অনেক কষ্টে কেনা মোবাইলটার কথা মনে পড়ে গেল। তাতো মনে হয় ভিজে গেছে। তাড়াতাড়ি এক দৌড় দিয়ে বট গাছের নিচে গিয়ে দাড়ালো। পকেট থেকে মোবাইল বের করে দেখে মোবাইল এখনো ভিজে যায় নি। যাক মোবাইলটার কিছু হয় নি। এমন মেয়ের সাথে কথা বললে যে কোনো ছেলের কোনো কিছু মনে থাকবে না। এমনটা ভাবতে ভাবতে বাসায় যাচ্ছিলো রিফান। বাসায় গিয়ে তার মার অনেক কথা হজম করতে হলো রিফানকে। কারণ বাড়িতে একটা মাত্র ছাতা তাও আবার আরেক জন কে ধার দিয়েছে।
কয়েক দিন পর,,,,
রাস্তা দিয়ে একা একা হেঁটে হেঁটে কলেজ এ যাচ্ছিলো রিফান। হঠাৎ একটা মেয়ে পিছন থেকে ডাকছিলো।
--এই যে মিষ্টার দাঁড়ান। এত জোরে জোরে হাটেন কেন??
--কলেজ যাচ্ছি,,, আস্তে আস্তে গেলে লেট হয়ে যাবে।
--ও,, আপনার ছাতাটা নিবেন না??
--হুম,, দেন,,, নিয়ে আসছেন???
--ধরেন আপনার ভাঙা ছাতা। কোন লাভ হয় নি আপনার ছাতাটা নিয়ে। ভিজে একাকার হয়ে গিয়েছিলাম।
--ভাঙা ছাতা মানে???
--ভাঙা ছাতা মানে ভাঙা ছাতা,,, কেন বাংলা বুঝেন না???
--নতুন ছাতা কিনলাম আর আপনি ছাতাটা ভেঙে দিলেন। এমনিতেই সেদিন ছাতা দিয়েছিলাম বলে অনেক কথা শুনতে হয়েছে। আজ যে আমার কি হবে আল্লাহই জানে,,,
--এই যে মিষ্টার আপনার ছাতা ভাঙতে আমার বয়েই গেছে। আর আপনি আমাকে ভাঙা ছাতা দিয়েছিলেন সে জন্যই আমি ভিজে গিয়েছিলাম।
--হুম,, এখন ছাতাটা ভেঙে আমাকে কথা শুনাচ্ছেন???
--দেখেন আপনার সাথে আমার ঝগড়া করার কোন ইচ্ছে নেই।।।
--আমার আছে,,, আপনি আমার ছাতা দেন। আমার ছাতাটা যেমন ছিলো তেমনটাই চাই।
--দেখেন,, আপনি কিন্তু আমার সাথে ঝগড়া করতেছেন। আর আপনার ছাতাটা আমি ভাঙিনি।
--তাই,, তাহলে আমি ভেঙে আপনাকে দিয়েছিলাম। আর আপনি যদি আমাকে নতুন ছাতা না দেন তাহলে ঐ ভাঙা ছাতা আমি নিব না।
--ওকে না নিলেন,,, আমি তাহলে যায়,, আপনি কলেজ এ দেরি করে যান।
--সত্যি তো,,, আর আপনার ভালো হবে না বলে দিলাম,,
--হয়েছে,, শকুনের কথায় গরু মরে না।
এই বলেই একটা ভেংচি কেটে মেয়েটা হাসতে হাসতে চলে গেল। আর রিফান হাবলার মত হা করে তাকিয়ে তাকিয়ে মেয়েটার চলে যাওয়া দেখে পিছন থেকে চুরনি বলে গালাগালি দিতে লাগল আর মেয়েটি রিফানের কথায় কোনো কান না দিয়ে হাটতে হাটতে চলে গেল।
কয়েকদিন পর রিফান কলেজ থেকে আসছিলো হঠাৎ সবার দৌড়া দৌড়ি দেখছিল। মনে হয় সামনে কোনো দুর্ঘটনা ঘটেছে। রিফান ও দৌড় দিয়ে দুর্ঘটনার স্থানে গিয়ে দেখলো ঐ মেয়েটাও দুর্ঘটনায় খুব ব্যথা পেয়ে কান্না করতেছে। আর রিফান মেয়েটাকে দেখে হাসতে হাসতে বলল
---কি ম্যাডাম গরু মরেছে???
---প্লিস হাসবেন না,, আমি খুব ব্যথা পেয়েছি আমাকে একটু হসপিটালে নিয়ে যান।
এই বলেই মেয়েটা অজ্ঞান হয়ে গেলো।
তারপর রিফান সবার সহায়তায় মেয়েটিকে নিয়ে হসপিটালে যায়।
তারপর মেয়েটার ফোন থেকে তার বাবা কে ফোন দিয়ে হসপিটালে আসতে বলে।
মেয়েটির বাবা হসপিটালে আসার পর রিফান চলে আসে। আর এদিকে মেয়েটির জ্ঞান তখনও ফিরে নি। কারন মেয়েটি মাথায় খুব আঘাত পেয়েছিল।
জ্ঞান ফিরার পর জানতে পারলো তাকে একটা ছেলে হসপিটালে নিয়ে আসছে। মেয়েটা এই কথা শুনার পর রিফান এর প্রত
Next
This is the most recent post.
Previous
ঈদ উপলক্ষে:::

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Dear readers, after reading the Content please ask for advice and to provide constructive feedback Please Write Relevant Comment with Polite Language.Your comments inspired me to continue blogging. Your opinion much more valuable to me. Thank you.

টপ ভয়েসমেন্ট